সরাসরি নিজের ফাইলে প্রবেশ ঠেকাতে



উইন্ডোজ ১০ অপারেটিং সিস্টেমে কুইক অ্যাকসেস নামে নতুন বৈশিষ্ট্য যোগ হয়েছে। এতে ক্লিক করলেই সাম্প্রতিক ব্যবহৃত ফাইল, ফোল্ডার, ডকুমেন্টস দেখা যায়। এটি উইন্ডোজ ৮.১-এ এক্সপ্লোরার নেভিগেশন ফেভারিটস নামে ছিল। উইন্ডোজ ১০ যাঁরা ব্যবহার করছেন, খেয়াল করলেই দেখবেন ফাইল এক্সপ্লোরারে ক্লিক করলে সরাসরি কুইক অ্যাকসেস চলে আসে এবং সম্প্রতি ব্যবহৃত ফাইলগুলো সেখানে দেখা যায়। অনেক সময় এক কম্পিউটার অনেকে ব্যবহার করলে ব্যক্তিগত ফাইল অন্যজন দেখে ফেলার সম্ভাবনা থাকে। চাইলে এটি বন্ধ করতে পারবেন সহজেই। সাধারণত উইন্ডোজ এক্সপ্লোরারে ওপরের বাম পাশের তালিকায় Quick Access থাকে। আর Win Key + E একসঙ্গে উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার চালু হবে এবং সরাসরি কুইক অ্যাকসেস ফোল্ডার দেখাবে। এটি বন্ধ করতে এক্সপ্লোরারের ওপরের রিবন থেকে View ট্যাবে ক্লিক করুন। ডান পাশের কোনায় Options বোতামে ক্লিক করুন। তাহলে Folder Options খুলে যাবে। এভাবে খুলতে না পারলে স্টার্ট মেনুতে গিয়ে Folder Options লিখেও খুলতে পারবেন। 
এখন ফাইল এক্সপ্লোরারের Open File Explorer to থেকে This PC নির্বাচন করে ওকে করলে প্রত্যেকবার উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার চালু করলে কুইক অ্যাকসেস চালু না হয়ে ফাইল এক্সপ্লোরার বা মাই কম্পিউটার চালু হবে। এখন নিচের Privacy সেকশনের Show recently used files in Quick Access থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে ওকে করলে সাম্প্রতিক ব্যবহৃত ফাইল আর কেউ দেখতে পারবে না। একইভাবে Show frequently used folders in Quick Access এর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে ওকে চাপলে যখন-তখন ব্যবহার করা ফোল্ডার আর কুইক অ্যাকসেসে দেখা যাবে না। 
এগুলো বন্ধ না করেও Clear File Explorer History-এর পাশে থাকা Clear-এ ক্লিক করে সাম্প্রতিক ব্যবহৃত ফাইল এক্সপ্লোরারের হিস্টোরি মুছে দেওয়া যায়। এটি করলে সব সেটিংস আগের মতোই থাকবে শুধু আপনার ব্যবহার করা সাম্প্রতিক ফাইলগুলো আর থাকবে না। আবার Quick Access-এর তালিকায় থাকা ফোল্ডারে রাইট ক্লিক করে Unpin from Quick Access চাপলেও সেটি কুইক অ্যাকসেসের তালিকা থেকে সরে যাবে এবং চাইলেও সেটি আর কেউ দেখতে বা জানতে পারবে না। 
মো. রাকিবুল হাসান

উইন্ডোজ ১০ (Windows 10) ফাইনাল ডাউনলোড লিঙ্ক সঙ্গে ফুল অ্যাক্টিভ করার টিপস !

উইন্ডোজ ১০ (Windows 10) ডাউনলোড করুন সঙ্গে ফুল অ্যাক্টিভ করার টিপস !

উইন্ডোজ ১০ আমারা সবাই জানি এটা সম্পূর্ণ নতুন একটি ভার্সন এবং এটা আমারা অনেক দিন থেকেই শুনে আসছি ২৯ তারিখ রিলিজ হবে। এবং মাইক্রোসফট সেই কথা রেখে গত ২৯ তারিখ তাদের নতুন ভার্সন উইন্ডোজ ১০ Windows 10 রিলিজ করেছে। মাইক্রোসফট ঘোষণা দিয়েছিল এটা অনেকেই ফ্রী ব্যবহার করতে পারবে বিশেষ করা যেসকল ব্যবহার করি তাদের আগের উইন্ডোজ যেমন ৭,৮ অরজিনাল ভার্সন ব্যবহার করে তারা। এবং সেই হিসাবে সবাই ১ বছর সেটা ফ্রী ব্যবহারও করতে পারবে তবে আমারা যারা ক্র্যাক করে ব্যবহার করি তাদের চিন্তার কিছুই নেই উইন্ডোজ ১০ এর সকল ভার্সন এর ISO ফাইল ইতি মধ্যে বের হয়েগেছে এবং ফুল ভার্সন করার সঠিক টিপসও বের হয়েগেছে । যাই হোক কথা না বাড়িয়ে নিচে থেকে দেখেনিন কিভাবে এই নতুন ভার্সন জানালা ১০ ডাউনলোড করবেন এবং অ্যাক্টিভ করবেন। :)





উইন্ডোজ ১০ (Windows 10) ডাউনলোড করুন :



ডাউনলোড সকল ভার্সন ISO

Windows 10 Home - 32bit - 64bit

Windows 10 Pro - 32bit - 64bit 

Windows 10 Enterprise - 32bit - 64bit 

উইন্ডোজ সব কটি ভার্সন - ৩২-৬৪বিট 


আপনি যদি মাইক্রোসফট এর সাইট থেকে লোড করতে চান তাহলে নিচের লিঙ্ক

http://www.microsoft.com/en-us/software-download/techbench

অ্যাক্টিভ কী ফাইল 

https://userscloud.com/4ciumuf5kbq1

উপরের টা কাজ না হলে নিচের টা

https://userscloud.com/iutllgh9f4e5

প্রোডাক্ট কী চাইলে নিচের কী ব্যবহার করুন

https://shrib.com/9m4mEjyp?v=nc


কিকি নতুন ফিচার আছে নিচের ভিডিও তে দেখুন :





কিভাবে অ্যাক্টিভ করবেন ?


উইন্ডোজ ১০ (Windows 10) ডাউনলোড করুন সঙ্গে ফুল অ্যাক্টিভ করার টিপস !


প্রথমে আপনার উইন্ডোজ ইন্সটল করেনিন ইন্সটল করার নিয়ম সেম উইন্ডোজ ৮ বা ৮.১ এর মতই আপনার কাছে প্রোডাক্ট কী চাইতে পারে তবে স্কিপ করে বেরিয়ে পরের স্টেপ এ যাবেন এই ভাবে ইন্সটল শেষ করবেন ।




এবার উপরে দেওয়া KMS অ্যাক্টিভ ফাইলটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন এবং সব তাহলেই কাজ প্রায় শেষ সব শেষ সেখান থেকে লাল বাটনে ক্লিক করুন । এবার Computer Icon এর উপর মউস এর রাইট ক্লিক করে প্রপারটিজ এ ক্লিক করুন তাহলে নিচের মত অ্যাক্টিভ দেখতে পাবেন। :)


উইন্ডোজ ১০ (Windows 10) ডাউনলোড করুন সঙ্গে ফুল অ্যাক্টিভ করার টিপস !



তাহলে আজকের মত এই পর্যন্ত কোন রকম সমস্যা হলে নিচে কমেন্ট করুন বা উইন্ডোজ ১০ সম্পর্কে কোন রকম প্রশ্ন বা সমস্যা থাকলে নিচে কমেন্ট করে আমাকে জানান চেস্ট করবো সঠিক হেল্প করতে । ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন । আসসালামু আলাইকুম ।

বিশ্বের প্রথম থ্রিডি প্রিন্টেড গাড়ি ‘ব্লেড’



যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ডাইভারজেন্ট মাইক্রোফ্যাক্টরিজ ‘ব্লেড’ নামের একটি থ্রিডি প্রিন্টেড গাড়ি তৈরি করছে। নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির দাবি, এটাই বিশ্বের প্রথম থ্রিডি প্রিন্টেড গাড়ি। আজ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
থ্রিডি প্রিন্টিং বা ত্রিমাত্রিক মুদ্রণ হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যাতে ডিজিটাল মডেল থেকে অনুরূপ আকৃতির ত্রিমাত্রিক কঠিন বস্তু তৈরি করা হয়। সাধারণ প্রিন্টারে কালি ব্যবহৃত হলেও থ্রিডি প্রিন্টারে যে ধাতু দিয়ে বস্তু তৈরি করা হবে সে ধাতব কাঁচামাল ব্যবহার করা হয়।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডাইভারজেন্ট মাইক্রোফ্যাক্টরিজের তৈরি ব্লেড নামের প্রোটোটাইপ এই সুপারকার গাড়ি উৎপাদনের বিষয়টিকেই বদলে দিতে পারে। প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধার কেভিন সিনজার দীর্ঘদিন ধরেই গাড়ি নির্মাণ শিল্পের সঙ্গে যুক্ত।
তাঁর কাছে মনে হয়েছে, আধুনিক গাড়ি যতই জ্বালানি সাশ্রয়ী বা ধোঁয়া নির্গমন পাইপ নিয়ে তৈরি করা হোক না কেন গাড়ি উৎপাদনের এই ব্যবসা পরিবেশের ওপর প্রভাব ফেলছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সিজনার বলেন, ধাতব পদার্থের থ্রিডি প্রিন্টিং প্রযুক্তি গাড়ি নির্মাণের পুরো প্রক্রিয়াটি বদলে দিতে পারে। নির্দিষ্ট মডুলার কাঠামো তৈরি করে এবং তা একত্রে জুড়ে গাড়ি তৈরি করা যেতে পারে। এখন যেভাবে গাড়ি তৈরি করা হয় তাতে পরিবেশের ক্ষতি হয়। কিন্তু থ্রিডি প্রিন্টার ব্যবহার করে গাড়ির যন্ত্রাংশ তৈরিতে পরিবেশের ক্ষতি হয় না।
‘ব্লেড’ গাড়ি তৈরি প্রকল্পের প্রধান প্রকৌশলী ব্র্যাড ব্লাজার বলেন, ‘গাড়ির জন্য যে থ্রিডি প্রিন্টেড চ্যাসিস বানানো হয়েছে তার ওজন ১০২ পাউন্ড যা ইস্পাত দিয়ে তৈরি চ্যাসিসের মতোই মজবুত ও নিরাপদ। ইস্পাত বা অ্যালুমিনিয়ামের পরিবর্তে এই চ্যাসিস তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে কার্বন ফাইবার। এতে পুরো গাড়ির ওজন কমে ৬৩৫ কেজিতে দাঁড়িয়েছে। গাড়িতে ব্যবহৃত হয়েছে ৭০০ হর্সপাওয়ারের ইঞ্জিন যা গ্যাসেও চালানো যায়।
ব্লাজার বলেন, পরিবেশবান্ধব দ্রুতগতির সুপারকার তৈরি করার লক্ষ্য নিয়ে প্রটোটাইপ এই ব্লেড গাড়িটি তৈরি করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ডিজিটাল অনুরূপ থেকে ত্রিমাত্রিক (থ্রিডি) কঠিন বস্তু হুবহু তৈরি করতে পারে এই বিশেষ প্রিন্টার। যন্ত্রাংশ উৎপাদন শিল্পে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে এই প্রযুক্তি। কিডনি থেকে শুরু করে বন্দুক, গাড়ি, কৃত্রিম হাত-পা সংযোজন, শিল্পকর্মের প্রতিরূপ (রেপ্লিকা) তৈরির মতো কাজে থ্রিডি প্রিন্টিং প্রযুক্তির ব্যবহারে আগামী কয়েক দশকে আমাদের জীবনযাত্রায় অভাবনীয় পরিবর্তন হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
যেভাবে কাজ করে
১. কম্পিউটার-সহায়ক সফটওয়্যার ব্যবহার করে একটি থ্রিডি ছবি তৈরি করা হয়।
২. প্রিন্টারে সিএডি ফাইল পাঠানো হয়।
প্লাস্টিক ফিলামেন্টে মোটরের মাধ্যমে প্লাস্টিক গলিয়ে একটি সরু মুখ (নজল) দিয়ে বের করা হয়।
৩. প্রিন্টারটি তরল, গুঁড়া, কাগজ বা ধাতব বস্তুর স্তর তৈরি করে এবং পর্যায়ক্রমে একটি কাঙ্ক্ষিত বস্তুর অনুরূপ গঠন করে

আপনার ফেসবুক প্রোফাইলের ব্যাকআপ রাখবেন কিভাবে?

এখন চাইলেই আপনি আপনার সম্পূর্ণ ফেসবুক প্রোফাইলের ব্যাকআপ রাখতে পারবেন। তো চলুন দেখি কিভাবে কাজটি করবেন-
  • প্রথমে আপনার প্রোফাইল লগইন করুন এবং সেখান থেকে সেটিং অপশনে যান।
  • “General Account Settings” এ যাবার পরে দেখবেন ঠিক তার একেবারে নিচে দেখেবেন লিখা আছে “Download a copy of your Facebook data.”
  • সেখানে ক্লিক করুন এবং পরবর্তী স্টেপ ফলো করুন।
  • এবার “Start My Activity” অপশনে ক্লিক করে পুনরায় পাসওয়ার্ড দিন।
  • এখন কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। আপনার অ্যাকাউন্টের সকল ডাটা ডাউনলোড করার জন্য প্রস্তুত হবার সাথে সাথে ফেসবুক আপনাকে মেইল করবে।
এইত কাজ শেষ, একবার মেইল পাবার সাথে সাথে পুরো প্রোফাইল ডাউনলোড করে নিন।
কাজটি করতে কারোর কোন সমস্যা হলে সেটি কমেন্ট বক্সে যানাতে পারেন।
...